জানেন এই ১৯টি শব্দ যার ইংরেজি হয় না
গোটা পৃথিবীর মানুষ প্রায় ৬ হাজার ৫০০টি ভাষায় কথা বলে। আর এতগুলোর ভাষার মধ্যে ১ শতাংশ ভাষাও হয়ত মানুষের জানা নেই। তবে কখনও যদি সেই সব অজানা ভাষার অজানা কিছু শব্দের মানে জানতে হয়? আমাদের নির্ভর করতে হয় ইংরেজির ওপর। তবে এমন কিছু শব্দ রয়েছে এই বিশ্ব জুড়ে। যাঁদের কোনও ইংরেজি মানে হয় না!
জেনে নিন সেই শব্দগুলি…
বাকু-শান (জাপানী)- একজন সুন্দরী মহিলা যাকে শুধু পিছন থেকে দেখলেই ভাল লাগে।
ঝাঘঝাঘ (পার্সি) – প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় দাঁতে দাঁত লেগে যাওয়ার শব্দ।
ব্যাকপেইফেঞ্জেসিথ (জার্মান)- যে মুখ ঘুষি খাওয়ার যোগ্য
কোমোরেবি (জাপানী) – সূর্যরশ্মি অনেকগুলো গাছের ওপর পড়লে গাছের ফাঁক দিয়ে যে পরিমাণ রশ্মি দেখা যায়।
ট্যারটেল (স্কটিশ) – কোনও মানুষের নাম মনে করতে না পারলে তার সঙ্গে হ্যাণ্ডশেক করার সময় যে দ্বিধা হয়।
ক্যাফিউনে (পর্তুগিজ) – নিজের আঙুল অন্যের চুলের মধ্যে চালানো।
এজওতোরি (জাপানী)- চুল কাটার পর যদি দেখতে বাজে লাগে।
এনটারটের (ফরাসি) – গোটা কেক কারওর মুখে ছুঁড়ে দেওয়া।
সেগনেয়্যুর-টেরাসেস (ফরাসি) – ক্যাফেতে বসে কফির কাপে চুমুক দেওয়া যখন তার আর অন্য কিছু কেনার থাকে না।
স্কন্যাপসাইড (জার্মান) – নেশা করা অবস্থায় মাথা থেকে কোনও আসাধারণ ধারণা বের হওয়া।
সানদকু (জাপানী) – যে বই কেনা হয় কিন্তু কোনওদিন পড়া হয় না।
অ্যাবিয়োকো (ইতালীয়) – ভরপেট খাওয়ার পর ঘুমে ঢুলু ঢুলু ভাব।
গিগিল (ফিলিপাইন) – খুব মিষ্টি দেখতে কোনও কিছুকে টেপার ইচ্ছা।
ভার্স্কলিমবেসার্ন (জার্মান) – কেউ যখন কোনও কিছু ভাল করতে চাইছে তখন সেটাকে খারাপ করে দেওয়া।
পচেমুচকা (রাশিয়ান) – সে মানুষ খুব বেশি প্রশ্ন করে।
প্রজভোনিট (চেক) – নিজের ফোন বাদ দিয়ে অন্যের নম্বর ফোন করা এবং একটা রিং হওয়ার পরেই কেটে দেওয়া যাতে অচেনা নম্বর দেখে সে ফোন করে।
এলএস্পিরিট দে লেসকেলিয়ার ( ফরাসি) – ঘর ছেড়ে চলে আসার সময় সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে শেষ মুহূর্তের কিছু আসাধারণ কথা।
বিলিতা পাশ (কঙ্গো) – সকাল বেলায় দেখা খুব ভালো একটা স্বপ্ন যা গোটা দিনটাকে সুন্দর করে দেয়।
ইউটেপিলস (নরওয়ে) – যে বিয়ার বাড়ির বাইরে খাওয়া হয়।