জলবিষয়ক তিনটে কবিতা।। রাজীব দে রায়
গাঢ় মরচের নদী চোরাকুঠুরির ভেজানো দরজার কবজাগুলোয় গাঢ় মরচের পরত জমেছে রক্তদলার মত লালচে ছোপগুলো যে কোনো সময়েই বসন্তের খরখরে পাতার মত ভেঙে যেতে পারে তার আগে তুমুল বৃষ্টি এসে … Read More
গাঢ় মরচের নদী চোরাকুঠুরির ভেজানো দরজার কবজাগুলোয় গাঢ় মরচের পরত জমেছে রক্তদলার মত লালচে ছোপগুলো যে কোনো সময়েই বসন্তের খরখরে পাতার মত ভেঙে যেতে পারে তার আগে তুমুল বৃষ্টি এসে … Read More
উষ্ণ বিকেল ❏❏ বৃষ্টির তাপোষ্ণ বিকেল অথইজলে ডুবেও হেসে ওঠে রাজহংসী নদী হাঁসগুলো সবুজ পাহাড় দ্যাখে … Read More
আমি যেন এক শব্দভেদী কফিন। তুমি পেরেক ঠুকছো একটার পর একটা, তিন নম্বর পেরেকটি আমার কিছু আশার কথা বললো কি! অথচ পাত্তাই দিলে না। কয়েকটি মহুয়া ঝরে পড়লে রোমাঞ্চকর হত! … Read More
চলো দু মুঠো সরল শব্দ তোমার জন্যে সাজাই জন্মদিনের তারিখ মুছে দিই সহজে মুছে দিই এক জোড়া মোমের গলে যাওয়া অভিমানের সূচ ফোঁটা দীর্ঘ আজানের সুর ভেসে আসুক ভাঙা … Read More
১ স্বপ্নের ভেতরে সারস ঘোরাফেরা করে। তুমি দেখেছ সেই মেঘ। জল হয়ে যায়। ছোটো ছোটো দাগের মধ্যে পথ করে নিই। পথের মধ্যেও ছোটো ছোটো দাগ। কখন যে জল হিসেবে লক্ষ … Read More
পোয়াতি বেড়াল —————— ছায়াদের ভয় পেলে, পোয়াতি বেড়ালগুলো পালিয়ে যায় পাকা ভুরুর নিচে যে সাবেক তীক্ষ্ণতা তার ভেতর বিদ্যুৎ চমকায় এখন… মানুষের রূপ দেখি,দেখি ভাঁটার মতো লাল চোখ তুলে … Read More
১ এইখানে যানজট— এই মাংসের মাঝখান দিয়ে তড়িৎ বয়ে যায়, একটি শব্দ আমাকে রাত্রি চিনিয়েছে— ‘নিরন্তর’। মানুষটি দৌড়ে যাচ্ছে, মানুষটি ঘুমিয়ে আছে কিন্তু মানুষটি আদতে গতিশীল কেননা পুড়ে যাবার পর … Read More
১. বিখ্যাত একটি X আপনি ঢুকে পড়লেন একটি গলির ভিতর… আর একটি রুমাল একটি বিড়ালকে মুখে করে দ্রুত নক না করেই ঢুকে পড়ল গোপন পাতায় ২. কিছুদূর যাওয়ার পর আপনাকে … Read More
রাস্তা কিছুদূর একা হেঁটে মনে হয় পাশে কেউ থাক যতটুকু পারা যায় তাকেই সজীব করে রাখি এমন নীরব দিনে কেউ এসে পালক ছড়াক জীবনের কাছাকাছি ফিরে যাক শরাহত পাখি … Read More
প্রতিটি ক্ষতের নাম ও ঠিকানা টুকে রাখে হিজিবিজির খাতা গায়ের চামড়া সরিয়ে দেখে দাগ নম্বর,পড়ে নেয় কাঁপা-কাঁপি অক্ষর আকাশের গা থেকে খাবলাখাবলা শান্ত মেঘ তুলে প্রলেপ দিলেও দগদগে তাকানো ঘুমুতে … Read More
You cannot copy content of this page